এক খেলা খেলেছেন। বার বার এক খেলা চলে না। উপজেলার নির্বাচন পয়সার খেলা হয়েছে। আমার কাছে হিসাব আছে ১২ কোটি টাকা দিয়ে সে উপজেলা নির্বাচন করেছে। ১২ কোটি টাকা দিয়ে বন্দরে অনেক উন্নয়ন মূলক কাজ করা যেত। কোথায় কোথায় টাকা খরচ করেছেন তা বের করা হবে। মনে রাখবেন মাইরের উপরে কোন ঔষধ নাই। আমি সংসদ সদস্য উপজেলা চেয়ারম্যান আমার উপর দিয়ে কথা বলতে পারবে না। প্রয়োজনে আমি আমার ৪ চেয়ারম্যানকে নিয়ে বন্দর উপজেলার উন্নয়ন মূলক কাজ করব। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকেল ৪টায় বন্দর উপজেলার বালুরচরস্থ আনন্দ রিভারভিউ পার্কে উন্নয়ন মূলক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের এমপি বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ, কে, এম সেলিম ওসমান এ কথা বলেন।
বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম, এ, রশীদের সভাপতিত্বে ও মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম, এ সালামের সঞ্চলনায় উন্নয়ন মূলক মত বিনিময় সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মজিবর রহমান, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী মোঃ আলী হোসেন, মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক ও চেয়ারম্যান প্রার্থী ইসমাইল হোসেন, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মঞ্জুর হাসান মঞ্জু, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হানিফ কবির প্রমুখ। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু,বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহাম্মেদ, ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কামাল হোসেন, নাসিক ২৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফজাল হোসেন ও নাসিক ১৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কামরুল হাসান মুন্নাসহ মুছাপুর ইউনিয়নের গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।
তিনি আরো বলেন, উপজেলার নির্বাচন শপথ নেওয়ার পর আমার সাথে যোগাযোগ না করে সে আইন শৃঙ্খলা মাসিক মিটিং করেছে। আমি কি ছিলাম না। আমি কি উপদেষ্টা না। সেখানে কোন মুক্তিযোদ্ধা ও আমার কোন সাংবাদিক ভাইয়েরা উপস্থিত হননি। বর্তমান চেয়ারম্যানকে বলব- আপনি পরিবারতন্ত্র কোন কিছু করার চেষ্টা করবেন না। আমি আরো অনুরোধ করব, আপনি আপনার পরিবারের ৩ জনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। নির্বাচন বন্ধ করেন। আমি আপনাকে সম্মান করব। আপনি নির্বাচন বন্ধ করুন। আমি শান্তি ফিরে আনার জন্য মাকসুদকে অনুরোধ করছি। শান্তি ফিরে না আসলে কেঁচো বের করতে চাইলে সাপ বের হয়ে আসবে।