জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি চন্দন শীল বলেছেন, সেলিম ওসমান জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রার্থী। জননেত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ করার লক্ষে যে পরিকল্পনা করেছেন সেই পরিকল্পনায় সহযোদ্ধা হিসেবে সেলিম ওসমানকে হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। তাই আমি সেলিম ভাইকে ভোট দেব। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিক। তাই আমরা সালাম পাই, সম্মান পাই। অনেকে এ আদর্শের নাম ভাঙিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। অথচ বঙ্গবন্ধুকন্যা যে ঘোষণা দিয়েছেন, তারা তা মানছে না। এটাকে আমরা আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মীরা সহজভাবে নেবো না।
বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) এনসিসির ১৪ নং ওয়ার্ডে রেললাইনের পাশে এক উঠান বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি।
চন্দন শীল বলেন, আমি কিন্তু ৭ তারিখ আমার ভোট সেলিমকে দেব। হ্যা, আমি আওয়ামী লীগ করি কিন্তু ভোট আমি লাঙ্গলেই দেব। সারা বাংলাদেশে ওসমান পরিবার একের পর এক ইতিহাস তৈরী করেছে। এবারও ইতিহাস হয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২৯৯ আসনে নৌকার মনোনয়ন দিয়েছে। শুধামাত্র ওসমান পরিবারের কৃতী সন্তান সেলিম ওসমানের জন্য একটি আসনে কোন নৌকা মার্কা দেন নাই, খালি রেখেছেন।
এনসিসি ১৪নং ওয়ার্ড এর সাবেক কাউন্সিলর মো. শফিউদ্দিন প্রধানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী একেএম সেলিম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত মো শহীদ বাদল (ভিপি বাদল), মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড খোকন সাহা, জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি সানাউল্লাহ সানু, মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি মোদাচ্ছেরুল হক দুলাল, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি রবিউল হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জি এম আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, এড মাহমুদা মালা, দপ্তর সম্পাদক বিদ্যুৎ কুমার সাহা, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন প্রমুখ।