বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সকল সমস্যার সমাধান আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই: নবাগত ডিসি আর কোন গডফাদার তৈরি হতে দেওয়া হবে না : মামুন মাহমুদ সিদ্ধিরগঞ্জে কারখানায় আ-গু-ন:নিয়ন্ত্রণে ফা-য়া-র সার্ভিসের ৬ ইউনিট নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন স্বৈরশাসকের দোসররা দেশে উস্কানিমূলক কর্মকান্ড করছে: গিয়াস উদ্দিন বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং টিউলিপের ভবিষ্যৎ আওয়ামী লীগের আগে বিচার হতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ ফতুল্লায় কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে সড়ক অবরোধ নারায়ণগঞ্জকে যানজটমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শন করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাষ্ট্রদূত

বন্দর ইউপি চেয়ারম্যান ও দুই সচিবের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৯৩ Time View
বন্দর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহম্মেদ

নারায়ণগঞ্জের বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহম্মেদের (৫২) বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ ৭২ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেছে দুদক। মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারী) দুর্নীতি দমন কমিশনের নারায়ণগঞ্জ সমন্বিত কার্যালয়ে এই মামলা দায়ের করা হয়। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক সচিব শামীম মিয়া (৪৬), সাবেক সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ (৪৩)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সমন্বিত নারায়ণগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ওমর ফারুক। মামলার বাদী হয়েছেন ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মনোয়ারুল ইসলাম।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত দুই সাবেক সচিবের যোগসাজশে জন্ম, মৃত্যু নিবন্ধনের ৩৩ লাখ ৭২ হাজার টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। এ ছাড়া একই ব্যক্তি দুইটি আইডি তৈরি করে একটির মাধ্যমে সনদ প্রদান ও অপরটির মাধ্যমে জাল জালিয়াতি করার প্রমাণ পাওয়া যায়।

এই বিষয়ে সহকারী পরিচালক ওমর ফারুক বলেন, ‘অভিযুক্ত চেয়ারম্যান ও তাঁর দুই সাবেক সচিবের নামে মামলা দায়ের ও সমন পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে শামীম মিয়া বর্তমানে সোনারগাঁ উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।’

এই বিষয়ে আত্মপক্ষ সমর্থন করে চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন বলেন, ‘এই কাজ আমার সচিবরা করেছে। তাদের কারণে আমার ফেঁসে যেতে হয়েছে। আমি তাদের বিশ্বাস করেছিলাম যে তারা ঠিকমতো টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিচ্ছে। অথচ তারা জাল স্লিপ এনে স্বাক্ষর নকল করে আমাকে দেখাত। এটা আমি ঠিকভাবে চেক করতে পারিনি এটুকুই আমার অপরাধ।’

তিনি আরও বলেন, ‘সচিব শামীম মিয়া যেভাবে জাল জালিয়াতি করেছে তা ঠিক একই ভাবে চালিয়ে নিয়েছে আরেক সচিব ইউসুফ। পরে যখন ইউসুফের বদলে আরেকজন সচিব এল তখন এসব প্রতারণা ধরতে পেরেছি। ইতিমধ্যে প্রতারণার মামলা ইউসুফ জেলও খেটেছে। আমার কাছে সব প্রমাণাদি আছে। আমি যথাস্থানে তা দাখিল করব।’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
Translate »