মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দেশে ধ র্ষ ণে র ঘটনা বেড়ে যাওয়ার জন্য দায়ী শেখ হাসিনার প্রশাসন: আফরোজা আব্বাস বাস ডিপোকে কেন্দ্র করে বিএনপি-স্বেচ্ছাসেবকদলের সং ঘ র্ষ: আহত ৭ মুক্তিসরণি সাহিত্য সংঘের সভাপতি মামুন, সম্পাদক সম্রাট অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিলে দল থেকে বহিষ্কার শিশু আছিয়ার খুনিদের শাস্তির দাবিতে কাফনের কাপড় পড়ে মিছিল আছিয়ার ধর্ষকের ফাঁসি চান খেলাফত মজলিসের মহাসচিব এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান গ্রেপ্তার নারায়ণগঞ্জে ইয়াবাসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠকসহ গ্রেপ্তার ২ রূপগঞ্জে সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল আড়াইহাজারে পুস্প সোস্যাল ফাউন্ডেশনের ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরন

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলায় আরও দুজন সাক্ষ্য দিলেন

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১০২ Time View

হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আরও দুজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তারা হলেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের পরিদর্শক এস এম শফিকুল ইসলাম এবং ডিএনএ চিকিৎসক রবিউল ইসলাম।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক তাদের সাক্ষ্য নেন। এ নিয়ে এই মামলায় ৪০ সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জন আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করে।

এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্য দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয় মামুনুল হককে। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাকে আবার কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, আজ মামুনুল হকের বিপরীতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ডিএনএ চিকিৎসক আংশিক সাক্ষ্য দিয়েছেন। পরবর্তী তারিখে আবার তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য নেওয়া হবে। এসময় তিনি আরও বলেন, সাক্ষীরা আমাদের অনেক প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারেননি।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওইসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান।

ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এসময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুলকে।

পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

ওই বছরের ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় মামুনুল হকের উপস্থিতিতে কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্ণার সাক্ষ্য নেন আদালত। একইসঙ্গে ওই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেওয়া হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
Translate »